সকালে ঘন কুয়াশার কারণে সূর্যের দেখা মিলেছে দেরিতে। আর এতে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে মধ্যবিত্ত ও নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষেরা।
আবহাওয়ার এমন পরিস্থিতিতে নিউমোনিয়া, হাঁচি-কাশি, জ্বরসহ ঠাণ্ডাজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ। আর এসব রোগে আক্রান্তদের মধ্যে সিংহভাগই রয়েছে শিশু আর বয়স্করা।
এসব রোগ থেকে বাঁচতে সব সময় গরম পোশাক পরার পাশাপাশি রোগে আক্রান্ত হলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন সদর হাসপাতালের ডা. দাস রনবীর।
এদিকে তীব্রতা বাড়ায় শীতের পোশাকের বাজারে বিক্রি বেড়ছে। ভ্যান গাড়িতে করে সস্তায় শীতের কাপড় বিক্রি জমে উঠেছে।
পটুয়াখালী আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, পটুয়াখালীতে সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা এখন পর্যন্ত রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে পৌষের শেষদিকে পটুয়াখালীতে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বরিশাল আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক মাহফুজুল রহমান জানান, বরিশালে সোমবার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে সর্বনিম্ন ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত কয়েকদিনের থেকে তাপমাত্রা উন্নতির দিকে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৫, ২০১৮
এমএস/আরআর