মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. মইনুল খান বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, যাত্রী আমেরিকান পাসপোর্টধারী।
তিনি আরও বলেন, প্রামিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এটি একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ড্রোন। এতে ৯টি ক্যামেরা রয়েছে। যাত্রীকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তিনি ড্রোনটি ব্যবহার করে দেশের ভেতর বিভিন্ন স্থানের স্থিরচিত্র ও ভিডিও ধারণ করেন। ড্রোনে থাকা মেমরি কার্ড পরীক্ষা করে দেখছে শুল্ক গোয়েন্দারা।
ড্রোন আমদানি নিয়ন্ত্রিত পণ্য। সরকারের পূর্ব অনুমোদন ছাড়া ড্রোন আমদানি করা যায় না এবং এটি উড্ডয়নের আগে সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হয়। নানা ধরনের নাশকতার কাজে ব্যবহার হতে পারে, এই আশঙ্কায় সম্প্রতি বাংলাদেশে ড্রোন আমদানির ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপ করা হয়েছে।
যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ও প্রয়োজনীয় দলিলাদি না থাকায় এবং দেশের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় ড্রোনটি জব্দ করা হয়েছে বলেও জানান মইনুল খান।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩০,২০১৮
এসজে/জিপি