বুধবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে দুদকের সহকারী পরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে খাগড়াছড়ি সদর থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
এ মামলায় উদয়ন চাকমা নামে এক যুবককে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এদিকে, আটক যুবককে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হলে বিচারক মোরশেদ আলম জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলায় অভিযোগ করা হয় শিক্ষাগত যোগ্যতা না থাকার পরও আর্থিক সুবিধা নিয়ে ২০১৩ সালে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য বিভাগে ফার্মাসিস্ট পদে উদয়ন চাকমা ও সুমন চাকমাকে নিয়োগ দেওয়া হয়। তারা ২০১৪ সালের মার্চ মাসে কর্মস্থলে যোগদান করেন। সেই সময় নিয়োগ বোর্ডের আহ্বায়ক ছিলেন তৎকালীন জেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ার বীর কিশোর চাকমা অটল, তৎকালীন সিভিল সার্জন নারায়ন চন্দ্র দাশ, রাঙামাটির বর্তমান সিভিল সার্জন ড. শহীদ তালুকদার, জেলা পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা প্রিয় কুমার চাকমা। এ ঘটনায় চাকরির প্রার্থী দুইজন ও নিয়োগ বোর্ডের ৪জনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে।
দুর্নীতি দমন কমিশনের উপ-পরিচালক মো. সফিকুর রহমান ভুঁইয়া বাংলানিউজকে বলেন, জালিয়াতি ও অনিয়মের মাধ্যমে চাকরি দেওয়া ও আর্থিক সুবিধা নেওয়ার সত্যতা পাওয়া গেছে।
অন্য আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান চালানো হচ্ছে বলেও জানান সফিকুর।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩১, ২০১৮
আরআইএস/