এসময়ে শিশু ও তাদের অভিভাবক ব্যতীত অন্যরা প্রবেশ করতে পারবে না। শিশুদের স্বাচ্ছন্দ্যে বই কিনতে বাংলা একাডেমি এই শিশুপ্রহরের ঘোষণা দিয়েছে।
গ্রন্থমেলায় বরাবরের মতো শিশু কর্নার রয়েছে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অংশে। শিশু চত্বরে নির্দিষ্ট স্থানে খেলাধুলার পাশাপাশি বই পড়ার প্রতি আগ্রহ তৈরিতে নেওয়া হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। এছাড়া স্টলগুলো সাজানো হয়েছে নান্দনিকভাবে।
শিশু চত্বরে ১২৩ নম্বর স্টল বরাদ্দ পেয়েছে ‘সিসিমপুর’। প্রতিষ্ঠান ম্যানেজার আতিকুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, আমরা শিশুদের আকৃষ্ট করতে বই নিয়ে আসি। এ বছর আমরা ‘আগুন ও হালুমের পায়েস’, ‘খোকা মিয়া ও গাছপাকা আম’, ‘সিসিমপুরে লুকোচুরি খেলা’,‘ইকরিদের নতুন খেলা’ ও ‘দিচ্ছি পাড়ি মামার বাড়ি’ নিয়ে এনেছি।
শিশু চত্বরে অন্য প্রকাশনীর মধ্যে রয়েছে- ঝিঙে ফুল, টোনাটুনি, সাত ভাই চম্পা, পাতাবাহার, চলন্তিকা, ঘাসফড়িং।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে অমর একুশে গ্রন্থমেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন। এরপর সর্বসাধারণের জন্য মেলা উন্মুক্ত করা হয়।
প্রতিদিন দুপুর ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত ও সরকারি ছুটির দিন সকাল ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মেলা সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০১, ২০১৮
এসকেবি/আরআর