রোববার (০৪ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রশ্নোত্তর পর্বে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী এসব তথ্য জানান।
আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য ফজিলাতুন নেসা বাপ্পির প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বলেন, জিয়াউর রহমান ঘাতকদের মধ্যে মেজর (বরখাস্ত) বজলুল হুদাকে সর্বপ্রথম ১৯৭৬ সালের ৫ জুন ইসলামাবাদের হাইকমিশনের কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেন।
এরপর ৮ জুন লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) এসএইচএমবি নূর চৌধুরীকে তেহরান দূতাবাসের দ্বিতীয় সচিব ও ১৪ জুন লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খানকে জাকার্তা দূতাবাসের একই পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ২ জুলাই লেফটেন্যান্ট কর্নেল (বরখাস্ত) এ কে এম মহিউদ্দিন আহমেদকে আলজিয়ার্স দূতাবাসের দ্বিতীয় সচিব, ৫ জুলাই ক্যাপ্টেন (বরখাস্ত) আবুধাবি দূতাবাসের তৃতীয় সচিব, ৭ জুলাই মেজর (বরখাস্ত) খায়রুজ্জামানানকে কায়রো দূতাবাসের তৃতীয় সচিব, ৮ জুলাই লেফটেন্যান্ট কর্নেল (বরখাস্ত) মোহাম্মাদ আব্দুল আজিজ পাশাকে বুয়েন্স আয়ার্স দূতাবাসের প্রথম সচিব, ১৫ জুলাই মেজর (বরখাস্ত) আহমেদ শরফুল হোসেনকে কুয়েত দূতাবাসের দ্বিতীয় সচিব ও ২৬ জুলাই ক্যাপ্টেন (বরখাস্ত) নাজমুল হোসাইন আনসারিকে অটোয়া হাইকমিশনের তৃতীয় সচিব পদে নিয়োগ পান।
এছাড়া ২ আগস্ট লেফটেন্যান্ট কর্নেল (বরখাস্ত) এ এম রাশেদ চৌধুরীকে জেদ্দা কন্স্যুলেট জেনারেলের দ্বিতীয় সচিব এবং ২৫ সেপ্টেম্বর মেজর (অব.) শরীফুল হক ডালিমকে বেইজিং দূতাবাসের প্রথম সচিব হিসেবে নিয়োগ দেন জিয়উর রহমান।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৪, ২০১৮
এসএম/এমজেএফ