এরপর ৭ পদাতিক ডিভিশনসহ ১১টি ইউনিট এর পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। ইউনিটগুলোর মধ্যে রয়েছে সদর দপ্তর ৭ পদাতিক ডিভিশন, এরিয়া সদর দপ্তর বরিশাল, সদর দপ্তর ৭ আর্টিলারি ব্রিগেড, সদর দপ্তর ৬ পদাতিক ব্রিগেড, স্টেশন সদর দপ্তর বরিশাল, ২৬ হর্স, ৪২ ফিল্ড রেজিমেন্ড আর্টিলারি, ৬২ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট, সিএমএইচ বরিশাল, স্ট্যাটিক সিগন্যাল কোম্পানি বরিশাল, ১৫১ ফিল্প ওয়ার্কশপ কোম্পানি ইএমই।
পটুয়াখালী সেনানিবাসের উদ্বোধন ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী পটুয়াখালী ৫০ শয্যা বিশিষ্ট ডায়াবেটিস হাসপাতাল, মীর্জাগঞ্জ উপজেলার দেউলী ১০ শয্যা বিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র, বাউফলের সাবুপাড়া গ্রামে ১০ শয্যা বিশিষ্ট মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র, সরকারি শিশু পরিবার (বালিকা) এর নবনির্মিত হোটেল ভবন, কাজী আবুল কাশেম স্টেডিয়াম, দশমিনা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন, কলাপাড়া উপজেলাধীন, পশ্চিম চাকামইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম সাইক্লোন সেন্টার, পূর্ব ডালবুগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম সাইক্লোন সেন্টার, হোগলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কাম সাইক্লোন সেন্টার, বাউফলের ধানদী মডেল হাইস্কুল কাম সাইক্লোন সেন্টার, কলাপাড়া উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স, গলাচিপা মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি কমপ্লেক্স, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ডিজিটাল পাবলিসিটি স্কিন, শহীদ শেখ কামাল স্মৃতি কমপ্লেক্স (অডিটরিয়াম) এর উদ্বোধন করবেন।
পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক ড. মাছুমুর রহমান জানান, সেনানিবাসের উদ্বোধন ছাড়াও পটুয়াখালী জেলার ১৪টি উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন ও ১টি উন্নয়নমূলক প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন তিনি। যার ফলকগুলো সেনানিবাস এলাকায় আগে থেকেই প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
সেনানিবাসের অনুষ্ঠান শেষে বিকেলে প্রধানমন্ত্রী শেখহাসিনা বরিশাল নগরের ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু উদ্যানে আওয়ামী লীগের জনসভায় যোগদান করে ভাষণ দেবেন। পাশাপাশি ৩৯টি উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উদ্বোধন ও ৩৩টি উন্নয়নমূলক প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে ঘিরে বিশেষ নিরপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলা জুড়ে।
বাংলাদেশ সময়: ০৭৩৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৮, ২০১৮
এমএস/আরএ