এতে সরকারি কোষাগারে ৩০ লাখ ৮৯ হাজার হাজার ১০০ টাকা রাজস্ব জমা হয়।
সেবা সপ্তাহ চলাকালে পাসপোর্ট অফিস কার্যালয়ে একই ছাতার নিচে বিভিন্ন সেবাদানের লক্ষে একাধিক বুথ বসিয়ে অনলাইন ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা জমা, অনলাইনে আবেদন পত্র পূরণ, পাসপোর্ট সংক্রান্ত সব তথ্যদান, ছবি তোলা, আবেদন জমা দেওয়াসহ বিভিন্ন সেবাদান করা হয়।
এছাড়াও আগত ব্যক্তিদের তৃষ্ণা মেটানোর জন্য বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, প্রতিবন্ধী ও অসুস্থ রোগীদের জন্য হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা, নারী-পুরুষের জন্য আলাদা কাউন্টার, প্রবীণ, মুক্তিযোদ্ধা ও হজ যাত্রীদের জন্য আলাদা কাউন্টার খোলা হয়। পাসপোর্ট অফিস চত্বর ফুলে ফুলে বর্ণিল সাজে সাজানো হয়, সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হয় রঙিন আলোর ঝলকানি।
বৃহস্পতিবার (০৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে সেবা সপ্তাহের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন, যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আনছার উদ্দিন।
ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদফতর যশোরের উপ পরিচালক জামাল হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) উপ পরিচালক নাছির মাহমুদ গাজী, সিনিয়র জেল সুপার কামাল হোসেন, যবিপ্রবি'র উপ রেজিস্টার আমিনুল ইসলাম, ইন্দো-বাংলা চেম্বার অব কমার্সের সাব কমিটির চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান।
যশোর আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের উপ পরিচালক জামাল হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, পাসপোর্ট সেবা সপ্তাহের মতো অন্য দিনগুলোতেও বরাবরের মতো পাসপোর্ট প্রত্যাশীদের জন্য তার দপ্তর অব্যহত থাকবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৮, ২০১৮
ইউজি/এএটি