শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে নামা পাড়ায় নিজের বাসায় তাকে ছুরিকাঘাতে জখম করা হলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করার পর বেলা ৩টার দিকে রাশিদার মৃত্যু হয়।
তিনি নামা পাড়ার একটি ভবনের পঞ্চমতলার বাসায় স্বামী হোসেন আলী ও দুই সন্তানকে নিয়ে থাকতেন।
রাশিদার আত্মীয় ও ওই ভবনের তৃতীয়তলার বাসিন্দা নাজমা আক্তার নিপা বাংলানিউজকে জানান, সকালের দিকে দূরসম্পর্কের এক আত্মীয়ের ছেলে শিপলু তাদের বাসায় আসে। কিছুক্ষণ পর রাশিদার চিৎকার শুনে দ্রুত পঞ্চমতলায় গিয়ে সেখানে গুরুতর রক্তাক্ত অবস্থায় তাকে দেখতে পান নিপা।
তাৎক্ষণিক রাশিদাকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়
নাজমা জানান, তাদের ধারণা শিপলুর ছুরিকাঘাতে রাশিদার মৃত্যু হয়েছে। তবে হত্যাকাণ্ডের কোনো কারণ অনুমান করতে পারছেন না তারা।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাচ্চু মিয়া বাংলানিউজকে জানান, রাশিদার মরদেহ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০১৮
এজেডএস/এইচএ/