আটককৃতরা হলেন- মো. ইসরাত জাহান (২৫), আরিফুল ইসলাম (১৮), রাকিব মিয়া (১৮), রফিকুল ইসলাম (২০), খায়রুল ইসলাম (১৬), জাকারিয়া (১৬), ফজলে রাব্বি রুমি (১৬) ও সৌরভ বর্মন (১৬)।
রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
তিনি জানান, শনিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকালে ময়মনসিংহ জিলা স্কুল কেন্দ্রে এসএসসির গণিত পরীক্ষা চলাকালে একজন অভিভাবক মোবাইল ফোনের মেসেজের মাধ্যমে প্রশ্নপত্রের উত্তর দিচ্ছিলেন।
এ সময় পরীক্ষায় দায়িত্বরত কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল থেকে তাকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেন। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ওইদিনই সদর উপজেলার দাপুনিয়া এলাকা থেকে আরো ৬ জন এবং বিদ্যাগঞ্জ এলাকা থেকে একজনকে আটক করা হয়।
আটক ৮ জনের মধ্যে ৩ জন পরীক্ষার্থী ও ৫ জন অভিভাবক রয়েছেন।
পরীক্ষা শুরুর ৩০-৪০ মিনিট আগেই প্রশ্নফাঁস, দাবি ডিবির
ওসি আশিকুর রহমান জানান, মোবাইলে থাকা প্রশ্নের সঙ্গে পরীক্ষার প্রশ্ন হুবহু মিল থাকায় তাদের আটক করা হয়। রোববার দুপুরে তাদের বিরুদ্ধে কোতোয়ালী মডেল থানায় পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এদিকে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ডিবির যুগ্ম কমিশনার আব্দুল বাতেন দাবি করেন, পরীক্ষা শুরু হওয়ার সর্বোচ্চ ৩০ থেকে ৪০ মিনিট আগেই আসল প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়। অনলাইনে যেসব প্রশ্নপত্র পাওয়া যায় এগুলো সাধারণত ভুয়া।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১৮
এমএএএম/জেডএস