সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) উচ্ছেদ অভিযানের দ্বিতীয় দিনে সকাল থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শামীম বানু শান্তির নেতৃত্বে এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানের দ্বিতীয় দিনে শীতলক্ষ্যার উভয় তীরে (কাঁচপুর ও শিমরাইল মৌজা) ১২টি বাঁশের তৈরি জেটি, একটি সেমি পাকা ভবনসহ অন্তত ২৫টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিআইডব্লিউটিএ’র নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের যুগ্ম পরিচালক মো. গুলজার আলী, উপ-পরিচালক মো. শহিদুল্লাহ, সহকারী পরিচালক পারভেজ আহাম্মেদ, শাহ আলম, রেজাউল করিম লিটন প্রমুখ।
উচ্ছেদ অভিযানে বিপুল সংখ্যক উচ্ছেদ কর্মী, পুলিশ ও আনসার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বিআইডব্লিউটিএ’র নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের উপ-পরিচালক মো. শহিদুল্লাহ বাংলানিউজকে জানান, কাঁচপুর ব্রিজ সংলগ্ন শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্ব তীরে সিনহা টেক্সটাইলের মালিকপক্ষ অবৈধভাবে জেটি স্থাপন করেছিল। ভ্রাম্যমাণ আদালত সিনহা টেক্সটাইলকে তিন লাখ টাকা জরিমানা করেছেন। এছাড়া অভিযানের দ্বিতীয় দিনে ১২টি জেটি, একটি সেমি পাকা ভবনসহ মোট ২৫টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে।
রোববার (১১ ফেব্রুয়ারি) উচ্ছেদ অভিযানের প্রথম দিন কাঁচপুর ব্রিজ সংলগ্ন শীতলক্ষ্যা নদীর পশ্চিম তীরে অবৈধভাবে স্থাপন করা ৩টি ড্রেজার, ৩০০ ফুট ড্রেজারের পাইপ, ১০টি বাঁশের জেটি ও ১০টি বালু ও পাথরের গদি ভেঙে দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১৮
আরআইএস/