তিনি বলেন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) থেকে নকশার অনুমোদন নিয়ে এ নকশা বর্হিভূত ভবন তৈরি করছেন ভবন মালিকরা। মানুষ যদি সচেতন না হয়, কেবল তদারকি করে আইন বাস্তবায়ন করা সম্ভব না।
রোববার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে ভূমিকম্প বিষয় এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন মন্ত্রী।
গণপূর্তমন্ত্রী বলেন, ভবন নির্মাণ নিতিমালা হালনাগাদ হচ্ছে, দ্রুতই তা গ্রেজেট আকারে প্রকাশ হবে। ঢাকা শহরে ভবন নির্মাণে বড় ভূমিকা পালন করে বেসরকারি আবাসন ব্যবসায়ীরা। তাদের অনেকেই বিল্ডিং কোড মানেন না। এ বিষয়ে সতর্ক ও সচেতন না হলে সরকারি আইন ও বিধিমালা ভূমিকম্পের মতো বড় দুর্যোগ থেকে ঢাকাকে বাঁচাতে পারবে না।
তিনি বলেন- ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট ভূমিকম্প প্রবণ এলাকা। ভূমিকম্প প্রতিহত করা যায় না, তবে সচেতন হয়ে ক্ষয়ক্ষতি পরিমাণ কমিয়ে আনা সম্ভব।
সেমিনারে আরো বক্তব্য দেন- ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের উপাচার্য প্রফেসর ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী, স্থপতি মোবাশ্বের হোসেন, রাজউক চেয়ারম্যান আবদুর রহমান প্রমুখ।
‘রিসেন্ট আর্থকোয়েক রিসার্চ অ্যান্ড অ্যাক্টিভটিজ ইন বাংলাদেশ নামক এ সেমিনা যৌথভাবে আয়োজন করে গণপূর্তমন্ত্রণালয় ও রাজউক। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০১৮
অারএম/ওএইচ/