খবর পেয়ে মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাতে ঘটনাস্থলে গিয়ে ট্রলিসহ চালগুলো উদ্ধার করে থানা নিয়ে যায় পুলিশ।
উপজেলার সুঘাট ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণ ও জোড়গাছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ঘটনাটি ঘটে।
শেরপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক (ওসি-তদন্ত) বুলবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে জানান, একই ইউনিয়নের সূত্রাপুর গ্রামের জনৈক শম্ভু ওরফে বিমল নামের ব্যক্তি কালোবাজারি করে এ চাল ক্রয় করেছিল বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। তবে তদন্তের পরই কেবল সঠিক তথ্য জানানো সম্ভব।
এ ঘটনায় মামলা করা হবে বলে জানান তিনি।
স্থানীয় সূত্র জানান, সকাল ১০টা থেকে শুরু করে বিকেল ৫টা নাগাদ সুঘাট ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে ২১৮জন হতদরিদ্র কার্ডধারীর মাঝে ৩০ কেজি করে ভিজিডির বিতরণ করা হয়। পরে এসব চালের মধ্যে ১৫০ বস্তা (৩০ কেজি) ঘটনাস্থলেই কালোবাজারির মাধ্যমে বিক্রি করা হয়।
সেই দু’টো ট্রলিতে করে সেই চাল আনার সময় জনতা টের পেয়ে জোড়গাছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এলাকায় আটক করে। কিন্তু কৌশলে চালের মালিক পালিয়ে যায়।
এ ব্যাপারে সুঘাট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু সাঈদ বাংলানিউজকে জানান, যথাযথ নিয়ম মেনে চালগুলো ভিজিডির কার্ডধারীদের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে।
এরপর কি ঘটেছে তা তার জানা নেই বলে দাবি করেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ০৫৩১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২১, ২০১৮
এমবিএইচ/এমএ