বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে পরিবারের সবার অগোচরে বসত ঘরের বারান্দায় গলায় ওড়না পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করে সে।
সারিকা উপজেলার রাজাখালী গ্রামের আবদুল বারেক খানের মেয়ে এবং জনতা কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সাটিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার্থী ছিলো।
ঘটনার পর পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে লুথ্যারাণ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
দুমকি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দিবাকর চন্দ্র দাস বাংলানিউজকে বলেন, সারিকা বেগমের আত্মহত্যার সঠিক কারণ এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতালর মর্গে পাঠানো হবে বলেও জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২২, ২০১৭
এমএস/জিপি