শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
ওসমান ময়মনসিংহ ধোবাউড়া উপজেলার ফজর আলীর ছেলে।
ওসমানের ভাতিজা আজিজুল হক জানান, শ্যামলীর ২ নম্বর রোডের একটি বাসায় নিরাপত্তাকর্মী হিসেবে চাকরি করতেন ওসমান। শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে ওই বাসার নিচ তলার রুমে ঘুমিয়ে ছিলেন তিনি। শনিবার ভোরে তার রুমে আগুন দেখতে পেয়ে বাসার লোকজন দরজা ভেঙে দ্রুত তাকে উদ্ধার করে (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করে। তার শরীরের ৮০ শতাংশ বার্ণ হয়ে ছিল।
তিনি আরও জানান, তার ওই রুমের পাশে অনেকগুলো গ্যাসে পাইপ সংযোগ রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে গ্যাস পাইপ লিকেজ থেকে রুমে গ্যাস ছড়িয়ে পড়ায় এ অগ্নিকাণ্ডে ঘটনা ঘটেছে।
ঢামেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের আবাসিক চিকিৎসক পার্থ শংকর পাল বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৫৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১৮
এজেডএস/আরআইএস/