রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে কারখানার প্রধান ফটকের সামনে সেক্টর করপোরেশন শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশন সমন্বয় পরিষদের ডাকে এ কর্মসূচি পালন করে।
সকাল ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত মানববন্ধনে কারখানার কয়েকশ’ শ্রমিক-কর্মচারী অংশ নেন।
মানববন্ধন শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে কারখানার প্রধান সড়ক পদক্ষিণ শেষে প্রশাসনিক ভবন ঘেরাও করা হয়।
আশুগঞ্জ সার কারখানা শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি বাবুল মিয়ার সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন- শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ফরিদ উদ্দিন, সিনিয়র সহ-সভাপতি নাইফুদ্দিন ফারুকী, সহ-সভাপতি তৈমুর রহমান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহিদুর রহমান, সহ-সাধারণ সম্পাদক শামীম আরিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ২০১৭ সালের ১৯ এপ্রিল থেকে আশুগঞ্জ সার কারখানার গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রেখেছে সরকার। দীর্ঘদিন ধরে কারখানা বন্ধ থাকায় কারখানার শ্রমিকরা ঠিক মতো বোনাস ও লভ্যাংশ পাচ্ছেন না। এ কারণে শ্রমিকরা চরম অর্থ সংকটে আছেন।
এছাড়া সর্বনিম্ন ৮৭৫০টাকা মজুরি নির্ধারণ করে প্রস্তাবিত জাতীয় মজুরি স্কেল বাস্তবায়নসহ ১৯ দফা দাবি বাস্তবায়নের দাবি জানিয়েছেন শ্রমিক-কর্মচারীরা। দ্রুত তাদের দাবি মানা না হলে কর্মবিরতিসহ কঠোর আন্দোলনের হুমকি দিয়েছেন শ্রমিকরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫০০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১৮
টিএ