রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সপ্তম দিনেও সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত দাপ্তরিক সব কাজ বন্ধ রেখে নগর ভবনের দ্বিতীয় তলায় মেয়রের কক্ষের সামনে অবস্থান নিয়ে তারা বিক্ষোভ করে।
আন্দোলনরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জানান, বিসিসিতে স্থায়ী ও অস্থায়ী মিলিয়ে প্রায় দুই হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন।
অপরদিকে, দৈনন্দিন মজুরি ভিত্তিক কর্মচারীদের চার মাসের বেতন বকেয়া হয়েছে। পাশাপাশি প্রভিডেন্টফান্ডের ২২ মাসের অর্থ বরাদ্দ হয়ে ব্যাংকে যায়নি। এমতাবস্থায় বেতন বকেয়া পড়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানবেতর জীবন-যাপন করতে হচ্ছে বলে জানান আন্দোলনকারীরা।
বকেয়া বেতন এবং ১০ মাসের প্রভিডেন্টফান্ডের অর্থ বরাদ্দ পাওয়ার দাবিতে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা স্বাভাবিক কাজ বন্ধ রেখে নগর ভবনে অবস্থান নিয়েছেন। দাবি আদায় না হলে কাজে ফিরবেন না আন্দোলনকারীরা। তবে নাগরিকদের জরুরি সেবা যেমন ময়লা পরিস্কার, পানি, বিদ্যুৎ সেবার কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী পরিষদের নগর ভবন শাখার সম্পাদক দীপক লাল মৃধা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১৮
এমএস/এসআরএস