সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে ৯টার দিকে পূর্ব বাড্ডার নামাপাড়ার হক সাহেবের খালি প্লট থেকে অটোচালকের মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী ওয়াজেদ আলী মরদেহ উদ্ধার হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলানিউজকে জানান, জীবিকার তাগিদে বাড্ডার কৃষি ব্যাংক রোড এলাকায় থাকে অটোরিকশা চালাতেন খোকন।
প্রতিদিনের মতো রোববার (২৫ ফেব্রুয়ারি) রাত তিনটার দিকে অটোরিকশা নিয়ে বের হয় খোকন। পরে সকালে নামাপাড়ার হক সাহেবের খালি প্লট থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে মরদেহটি ময়না তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
ওসির ধারণা, ধারালো কোনো অস্ত্র ও ভারী কোনো বস্তু দিয়ে খোকনকে আঘাত করে হত্যার পর তার অটোরিকশাটি নিয়ে গেছে দুর্বত্তরা।
মৃত চালকের জামাতা সুমন বাংলানিউজকে জানান, চার মাস আগে মৃত ব্যক্তির বড় মেয়ে রিনার সঙ্গে তার জামাতার (মিজান) আইন অনুযায়ী তালাক হয়। এ ঘটনার পর থেকে মিজানকে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না। এ হত্যার ঘটনায় তিনি জড়িত থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০১৮
এজেডএস/এএটি