সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে জোটটির ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে পশ্চিমা দেশগুলো বিভিন্নভাবে তাদের বিষয়ে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মিয়ানমারের জেনারেলদের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি বা ইউরোপে তাদের সম্পদ জব্দের পদক্ষেপ নেওয়া হলে তা হবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের কঠোরতম পদক্ষেপ। ইউরোপের বিভিন্ন দেশে জেনারেলদের অনেক ছেলে-মেয়ে পড়াশোনা করেছেন। যার প্রভাব পড়বে তাদের ওপরও।
ইইউ বলছে, নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত একটি তালিকা সোমবার বিকেলে ব্রাসেলসে জোটের বৈঠকে প্রস্তাব দেওয়া হয়। যাদের বিরুদ্ধে এই নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে, তাদের নামের একটি তালিকা করতে ইইউ-এর পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক এ সভায় জানানো হয়েছে।
এদিকে সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পররাষ্ট্রসচিব মো. শহীদুল হকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত রেনসিয়ে তিরিঙ্ক।
এরপর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের পাশে রয়েছে ইইউ। এক্ষেত্রে সব বিষয়ে সহযোগিতা দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২২০৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৬,২০১৮
কেজেড/এমএ