মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত সাড়ে ১২টায় কেওড়ায় বন্ধুদের নিয়ে খেতে আসা খুবির শিক্ষার্থী হিমেল এসব কথা বলেন।
তার বন্ধু রুমেল বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের হলের খাবার একঘেয়েমি লাগে।
আরও পড়ুন>>
**রাতে মশার অত্যাচারে অতিষ্ঠ খুবির শিক্ষার্থীরা
**অধ্যক্ষ যখন রাতের ক্যাম্পাসের পাহারাদার!
**রাতের আঁধারে কুয়েটে মাদকের আসর!
তাদের সঙ্গে থাকা অন্য বন্ধু সজিব বলেন, আড্ডা ও খাবার দু’টিই বাঙালির প্রাণ। আড্ডার মাধ্যমে অনেক কিছু শেখা যায়। আর ভালো খাবার মনে তৃপ্তি জোগায়। জমপেশ আড্ডা শেষে এক বাটি ভুনা খিচুড়ির জুড়ি নেই।
কেওড়া ক্যাফে অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের মালিক শরিফুল ইসলাম হিরণ বাংলানিউজকে বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে আমাদের রেস্টুরেন্ট হওয়ায় শিক্ষার্থীদের পছন্দকে প্রাধান্য দিতে হয়। যেহেতু ছাত্ররা রাতে ভুনা খিচুড়ি বেশি পছন্দ করে তাই এখানে রাতে খিচুড়ি করা হয়।
তিনি জানান, এক বাটি ভুনা খিচুড়ি, একটা ডিম, পরিমাণমত সালাদ, মাংস ২ পিস (গরু, খাসি, হাঁস, মুরগি), সফট ড্রিঙ্কসের মূল্য ১২০ টাকা। এখানে তেতুলের জুস পাওয়া যায়। রাতে ওর্ডার দিলে স্পেশাল ফিশ ফ্রাই করা হয়। এ রেস্টুরেন্টে ফ্রি ওয়াইফাই সুবিধা রয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ক্যাম্পাসের রাতের জমপেশ আড্ডা শেষে খুবির শিক্ষার্থীরা বুনো হাঁস, ভাই ভাই রেস্তোরাঁ ও জিরো পয়েন্টের বেশ কয়েকটি হোটেলে রাতের খাবার খাচ্ছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০২৩৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০১৮
এমআরএম/আরআর