শনিবার (৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যার পর থেকেই আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী, বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী সংগঠনের নেতাকর্মীসহ আশরাফের অনুসারীরা বেইলি রোড ২১ নম্বর বাসার আশপাশে জড়ো হন।
সেখানে আশরাফকে শেষবারের মতো দেখতে আসা প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, রাজনৈতিকভাবে তার কাছে আমি অনেক কিছু শিখেছি।
দীর্ঘদিন ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করে ৩ জানুয়ারি ব্যাংককের একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন সৈয়দ আশরাফ। শনিবার (৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিশেষ ফ্লাইট মেঘদূতযোগে ঢাকায় আসে তার মরদেহ। সন্ধ্যা ৭টায় এ মরদেহ অ্যাম্বুলেন্সযোগে আশরাফের বেইলি রোডের বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়।
বেইলি রোডের সরকারি বাসভবন থেকে নিয়ে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের (সিএমএইচ) হিমাগারে রাখা হবে আশরাফের মরদেহ। রোববার (৬ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় মরহুমের প্রথম নামাজে জানাজা সম্পন্ন হবে। এরপর হেলিকপ্টারে করে সৈয়দ আশরাফের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হবে তার জেলা কিশোরগঞ্জে। দুপুর ১২টায় কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া মাঠে সৈয়দ আশরাফের দ্বিতীয় জানাজা হবে।
এরপর তৃতীয় নামাজে জানাজা দুপুর ২টায় ময়মনসিংহের আঞ্জুমান ঈদগাঁ মাঠে সম্পন্ন হবে। সেখান থেকে মরদেহ ঢাকায় নিয়ে এসে বাদ আসর বনানী কবরস্থানে দাফন হবে সৈয়দ আশরাফকে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৫, ২০১৯
এমইউএম/জিসিজি/এইচএ/