শনিবার (১২ ডিসেম্বর) বিকেলে হেঞ্জু মাঝি নোয়াখালী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক শোয়েব উদ্দিন খানের আদালতে এ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জাকির হোসেন বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে গৃহবধূ ধর্ষণের ঘটনায় ২ নম্বর আমলি আদালতের জ্যেষ্ঠ বিচারক নবনীতা গুহের আদালতে ছয়জন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। এ নিয়ে মোট সাত আসামি জবানবন্দি দিয়েছে। এ মামলায় মোট ১১ জন আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
শুক্রবার (১১ জানুয়ারি) ভোরে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) কুমিল্লার দাউদকান্দি এলাকা থেকে কামাল ওরফে হেঞ্জু মাঝিকে গ্রেফাতার করে। তিনি সুবর্ণচর উপজেলার চরজুবলী ইউনিয়নের মধ্যম বাগ্যা গ্রামের মৃত চান মিয়ার ছেলে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১২, ২০১৯
জিপি