মঙ্গলবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকালে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাসেল ইকবাল এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন।
অভিযানের সময় নগরের বেশিরভাগ কোচিং সেন্টার তালাবদ্ধ অবস্থায় পাওয়া গেলেও বগুড়ারোড এলাকায় অক্সফোর্ড মিশন স্কুলের গণিত শিক্ষক শ্যাম প্রসাদ বৈরাগী এবং ফকিরবাড়ি এলাকায় শিক্ষক মো. সাইফুল ইসলাম পরিচালিত দুটি কোচিং সেন্টার খোলা পাওয়া যায়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা যায়, শিক্ষক শ্যামকে ২০জন শিক্ষার্থীসহ এবং সাইদুলকে ২৫ জন শিক্ষার্থীসহ কোচিং পরিচালনা অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাসেল সরকারি নির্দেশ অমান্য করে কোচিং কার্যক্রম চালু রাখার অপরাধে দুটি কোচিং সেন্টারে তালা লাগিয়ে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশিত সময় পর্যন্ত জন্য বন্ধ করে দেয়া হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাসেল বলেন, সরকারি নির্দেশ বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও এটি অব্যাহত থাকবে। পরে তিনি শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকদের মধ্যে সচেতনতামূলক কথা বলেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনায় সহযোগিতা করেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) সদস্যরা।
অভিযানকালে উপস্থিত ছিলেন র্যাব-৮ এর মেজর খান সজীবুল ইসলামসহ প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১২, ২০১৯
এমএস/আরআইএস/