মঙ্গলবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তাজিম-উর রহমান এ উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন।
দামালকোর্ট বস্তির বাসিন্দা ফাতেমা আক্তার বলেন, আমাদের কোনো সময় দেওয়া হয় নাই।
কাজলেরটেক বস্তির বাসিন্দা রুমানা ইসলাম বলেন, আমাদের কোনো নোটিশ না দিয়ে ঘর ভেঙে দিয়েছে। দেশ স্বাধীনের পর থেকে আমরা এখানে থাকতেছি বাসা ভাড়া করে। আমরা যদি দু’দিন সময় পেতাম, তাহলে আমাদের জিনিসপত্র অন্যত্র নিয়ে রাখতে পারতাম।
গ্রিল পেইন্ট ও সেন্টারিংয়ের দোকানদার আবুল কালাম বলেন, এ অভিযানে আমার দোকান ভাঙা পড়েছে। দোকানের মালপত্র সরাতে পারিনি। আগে জানলে সরাতে পারতাম। আমার অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে। কি করবো আল্লাহ জানে। সরকার যদি কোনো সহযোগিতা করতো, তাহলে আমাদের অনেক উপকার হতো।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজিম-উর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, এখানে প্রায় ১০ হাজার একর জায়গার উচ্ছেদ অভিযান চালানো হবে। টিনশেড বস্তি, খুপড়ি ঘর ও আশপাশের অবৈধ স্থাপনা ভাঙা হয়। এখানে ৫০ শতাংশ ঘর উচ্ছেদ করা হয়েছে। বুধবার (২০ ফেব্রুয়ারি) আবার এখানে অভিযান চলবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১৯
এমএমআই/আরবি/