সোমবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে সেমিনারে তিনি এ আগ্রহের কথা বলেন।
‘জাপানিজ আর্টস অ্যান্ড কালচার ইন এদো পিরিয়ড: ডিসাইফার মেভিয়েবল জাপানিজ লাইফ অ্যান্ড কালচার ফ্রম উকিয়ো’ শীর্ষক এ সেমিনারের আয়োজন করে বাংলাদেশস্থ জাপান দূতাবাস।
মায়া কাজী বলেন, আমি দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক বন্ধন হতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। ২০২২ সালে জাপান ও বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন করবে। এই উপলক্ষ সামনে রেখে আমি আরও অনেক বাংলাদেশিকে জাপান সম্পর্কে জানতে উৎসাহিত করতে চাই এবং একইসঙ্গে জাপানের মানুষদেরও বাংলাদেশের সংস্কৃতি সম্পর্কে আরও বেশি জানাতে চাই।
তিনি বলেন, জাপানের ইতিহাস কেবল রাজনীতি-অর্থনীতির নয়, বরং এই ইতিহাস মানুষের জীবনযাত্রারও। তাই কেবলমাত্র বই পড়েই জাপানের ইতিহাস জানা সম্ভব নয়।
এসময় অধ্যাপক রেজাউল করিম বলেন, আমরা শুধু ভাষা শেখাচ্ছি না, জাপানের শিক্ষা এবং সংস্কৃতির সঙ্গেও পরিচিতি করছি। পাশাপাশি জাপানের রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক ভাষা বিকাশের ইতিহাস জানানো হচ্ছে। সার্বিক কর্মকাণ্ডে দূতাবাস আমাদের উৎসাহ দিচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ২২০৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১৯
এসকেবি/টিএ