মঙ্গলবার (০৫ নভেম্বর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি এস এম মজিবুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী জাহাঙ্গীর কবির ও আইনজীবী মো. ছগির হোসেন।
গত ১৫ অক্টোবর বরগুনার আদালত ওই কিশোরের জামিন নামঞ্জুর করেছিলেন। এরপর ২৭ অক্টোবর হাইকোর্টে জামিন আবেদন করা হয়। এর আগে ৫ জুলাই স্কুলে যাওয়ার পথে সকাল আটটায় ওই কিশোরকে গ্রেফতার করা হয়।
অভিযোগপত্রে ওই কিশোর ৮ নম্বর ক্রমিকে রয়েছে। বর্তমানে সে যশোর শিশু-কিশোর সংশোধনাগারে রয়েছে।
এর মধ্যে রাফিউল ইসলাম রাব্বিও হাইকোর্টে আবেদন করেছেন।
২৬ জুন প্রকাশ্য দিবালোকে বরগুনা সরকারি কলেজ রোডে স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির সামনে কুপিয়ে জখম করা হয় রিফাত শরীফকে। পরে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় রিফাতের বাবা আবদুল হালিম শরীফ বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।
এরপর গত ১ সেপ্টেম্বর বহুল আলোচিত এ মামলায় ২৪ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। ২৪ আসামির মধ্যে ১৫ আসামিকে গ্রেফতার করা হয়।
পরে আদালত পলাতক আসামিদের মালামাল জব্দের আদেশ দিলে সাতজন পলাতক আসামি আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। এ মামলায় অভিযুক্ত আরও দুই আসামি এখনো পলাতক রয়েছেন।
হত্যাকাণ্ডের প্রধান অভিযুক্ত নয়ন বন্ড ২ জুলাই ভোরে পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৫, ২০১৯
ইএস/এমএ