মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে পটুয়াখালী থেকে তাকে আটক করা হয়। বরিশাল কোতোয়ালি মডেল থানার (এসি) মো. রাসেল ও ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) আসাদুজ্জামান নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল তাকে আটক করে।
তিনি জানান, জুয়া খেলার পাওনা টাকা চাওয়ায় নগরের আমানতগঞ্জ কশাইবাড়ির পোল এলাকায় রুহুল আমিনকে হত্যার পর ঘাতক প্রাইভেটকারচালক সুমন পালিয়ে যায়। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে পটুয়াখালী থেকে আটক করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের পরিবার থানায় মামলা করেছেন।
নিহত রুহুল আমিন ভোলা সদর উপজেলার দিঘলদী এলাকার মোহাম্মদ আলীর ছেলে। তিনি নগরের উত্তর আমানতগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা শফিউল ইসলামের মেয়ে জামাই। রুহুল আমিন শ্বশুর বাড়িতে থেকে নগরীর বাজার রোডের একটি দোকানে কাজ করতেন। আর অভিযুক্ত সুমন আমনতগঞ্জ ইসলামিয়া কলেজ সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা মকবুল হোসেনের ছেলে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৫, ২০১৯
এমএস/ওএইচ/