শুক্রবার (০৮ নভেম্বর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে শেষ হয় নতুন কলা ভবনে এসে। সেখানে পরবর্তী কর্মসূচি ঠিক করার জন্য বৈঠকে বসেন আন্দোলনকারীরা।
বৈঠক শেষে উপাচার্যের বিরুদ্ধে দুর্নীতির তথ্য-উপাত্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) ই-মেইলে পাঠানো হবে বলে জানান তারা।
শুক্রবার বিকেলে ৬০ গজ লম্বা কাপড়ে ব্যঙ্গাত্মক চিত্রের মাধ্যমে অন্যায় ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ছবি চিত্রায়ন করেছেন শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি ছবি ও ক্যাপশনে উপাচার্যের দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা ও ছাত্রলীগ কর্মীদের ব্যবহার করে আন্দোলনকারীদের ওপর হামলাসহ সকল সব অনিয়ম তুলে ধরা হয়েছে। একইসঙ্গে স্লোগান দিয়ে উপাচার্যের অপসারণ দাবি করেছেন আন্দোলনকারীরা।
ব্যতিক্রমী এ কর্মসূচির বিষয়ে আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক ও ছাত্র ইউনিয়নের বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের সভাপতি নজির আমিন চৌধুরী জয় বলেন, ব্যঙ্গাত্মক চিত্রাঙ্কনের মধ্য দিয়ে আমরা উপাচার্যের অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতা তুলে ধরেছি।
এর আগে ৩০ গজ লম্বা কাপড়ে একইভাবে প্রতিবাদ জানানোর পর কিছুদিন আগে আন্দোলনকারীদের সেই ক্যানভাসটি ছিঁড়ে ফেলেন উপাচার্যপন্থীরা উপাচার্যপন্থিরা।
জয় জানান, এর প্রতিবাদে আবারও ৬০ গজ কাপড়ে উপাচার্যের দুর্নীতি-অনিয়ম তুলে ধরেছেন শিক্ষার্থীরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৯২৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৮, ২০১৯
কেএসডি/এইচএডি/