জেলা প্রশাসক আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন বাংলানিউজকে জানান, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় ২২৮টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। এরমধ্যে ২০৬টি সরকারি ও ২২টি বেসরকারি।
তিনি বলেন, জেলা প্রশাসকের নিজস্ব তহবিলে এক লাখ ৯০ হাজার টাকা আগের থাকলেও আরো ১০ লাখ টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। যা শনিবার (৯ নভেম্বর) পাওয়া যাবে। এ নিয়ে মোট ১১ লাখ ৯০ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। এছাড়া ২শ মেট্রিক টন চাল ও শুকনো খাবারের ব্যবস্থা থাকছে।
জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জিএম সরফরাজ বলেন, উপজেলায় সিপিপির পক্ষ থেকে দুই শতাধিক কর্মী প্রচারণা চালাচ্ছেন। উপজেলার সব প্রাথমিক বিদ্যালয়সহ সাইক্লোন শেল্টারগুলোকে প্রস্তুত রাখা হয়েছে। মাঝের চরের প্রায় ২৫০ পরিবারকে অন্যত্র সরিয়ে নিতে স্থানীয় ইউনিয়ন চেয়ারম্যানকে বলা হয়েছে। এছাড়া সব মাছ ধরার ট্রলারকে নিরাপদে থাকতে বলা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৬২২ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৯, ২০১৯
এমআইএইচ/এএ