তিনি বলেন, সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদরা একে অন্যের পরিপূরক। এর মধ্যে সাংবাদিকরা লেখনির মাধ্যমে জনগণের কথা বলে আর রাজনীতিবিদরা জনগণের জন্য রাজনীতি করেন।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) দিনগত রাতে দক্ষিণাঞ্চলের পেশাদার সাংবাদিকতার পথিকৃৎ মাইনুল হাসানের ১৫তম মৃত্যুবার্ষিকীতে সাংবাদিক মাইনুল হাসান স্মৃতিপদক প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
পরিষদের সভাপতি সৈয়দ দুলালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মেয়র আরও বলেন, আমি আমার পরিবার থেকে গুণীজনদের সম্মান করা শিখেছি। নিজের স্বার্থে নয়, সাধারণ মানুষের স্বার্থে কাজ করি। নগরবাসীর স্বার্থে কাজ করি। আমার ব্যক্তিগত কোনো দুর্বলতা নেই। অন্যায় করি না এবং অন্যায়কে প্রশয় দেই না। আমার বিবেক যেটা বলে আমি সেটা করি।
মেয়র সাংবাদিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আমি যদি ভালো কাজ করি সেটা প্রচার করুন আবার যদি কোনো অন্যায় করি তাহলে তাও লিখুন। আসুন আমরা সবাই মিলে গুণীজনদের পথ অনুসরণ করে দেশটাকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাই।
অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত গুণীজন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও প্রবীণ সাংবাদিক অ্যাডভোকেট এস এম ইকবালের হাতে ক্রেস্ট ও চেক তুলে দেন মেয়র সাদিক।
নগরের শব্দাবলী স্টুডিও থিয়েটারে এ অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে সাংবাদিক অ্যাডভোকেট মানবেন্দ্র বটব্যাল, মুক্তিযোদ্ধা নুরুল আলম ফরিদ, বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সুশান্ত ঘোষ, রাজনীতিবিদ মহসিন উল ইসলাম হাবুল, বরিশাল সাংস্কৃতিক সংগঠন সমন্বয় পরিষদের সভাপতি কাজল ঘোষ, সাংবাদিক মাইনুল হাসান স্মৃতি সংসদের সাধারণ সম্পাদক পুলক চ্যাটার্জী বক্তব্য রাখেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৬৩৯ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৯, ২০১৯
এমএস/এমআইএইচ/এএ