ঘূর্ণিঝড় বুলবুল সিলেটে তেমন প্রভাব না ফেললেও ছিল বৈরী আবহাওয়ার চোখরাঙানি। সকাল থেকে দুপুর অব্দি গুমোট বেঁধে থাকা আকাশ থেকে পড়ছে টাপুর-টুপুর বৃষ্টি।
গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির কারণে সকাল থেকে মানুষের চলাচল তেমন পরিলক্ষিত হয়নি। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া নগরের বাসিন্দারা বাইরে বেরোনোর প্রয়োজন মনে করেননি। কেননা, সবার দৃষ্টি ছিল টেলিভিশনে।
নগরের কেওয়াপাড়া পড়শী আবাসিক এলাকার বাসিন্দা সুমন আহমদ বলেন, রাত থেকে সকাল সব সময় টিভিতে চোখ, কী ঘটছে উপকূলে। সবসময় দোয়া করেছি উপকূলের মানুষ যেনো নিরাপদে থাকেন। ব্যবসায়ী সোহেল আহমদ বলেন, ঝড়বৃষ্টি যাই হোক, আমরাতো পেটের দায়ে দোকান খুলে বসতে হচ্ছে। তবে সিলেটে মেঘাচ্ছন্ন আকাশ, সামান্য শীতল বাতাস ও গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি থাকলেও ঘূর্ণিঝড়ের তেমন কোনো প্রভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে না।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সিলেটের আবহাওয়া সহকারী ওমর তালুকদার বাংলানিউজকে বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সিলেটে বৃষ্টি হয়েছে। সকাল থেকেও হচ্ছে। কেবল আকাশের মেঘাচ্ছন্নতা হয়তো আগামীকাল পর্যন্ত থাকবে। এরপর আবহাওয়া স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ১০, ২০১৯
এনইউ/এএটি