সোমবার (১১ নভেম্বর) সকাল থেকে পর্যায়ক্রমে তারা নিজেদের বাড়িঘরে ফিরে গেছেন বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন কর্তৃপক্ষ।
দুপুরে জেলা প্রশাসক এস এম অজিয়র রহমান জানান, জেলার নির্ধারিত সাইক্লোন সেন্টারসহ ৬৫৫টি আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছিলেন অন্তত ১ লাখ ২০ হাজার মানুষ।
তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড়কালীন আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে সবসময় নিরাপত্তা ও শুকনো খাবার সরবরাহ করা হয়েছে। তাদের আনন্দমুখর রাখার জন্য খিচুড়ি ও বিভিন্ন খাবার পরিবেশন করা হয়েছে।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ঘূর্ণিঝড়ে উজিরপুর উপজেলায় গাছচাপায় আশালতা মজুমদার (৬৫) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। নিহত আশালতার পরিবারকে ইতোমধ্যে ২৫ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ঘর তৈরি করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের শুকনো খাবার, ঘর নির্মাণের জন্য ঢেউটিন, ত্রাণ সামগ্রী ও কম্বল বিতরণ কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২২ ঘণ্টা, নভেম্বর ১১, ২০১৯
এমএস/কেএসডি/