মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দুপুর দেড়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে স্বজনেরা আসমাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিলে পৌঁনে তিনটার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
আসমার স্বামী মোটর মেকানিক শামীমের সঙ্গে ডেমরার চাঁনপাড়া এলাকায় করতেন।
নিহতের বাবা হবিগাজী বাংলানিউজকে জানান, পারিবারিকভাবে ১৮ দিন আগে শামীমের সঙ্গে তার বড় মেয়ে আসমার বিয়ে হয়। গত শনিবার (৯ নভেম্বর) স্বামীর সঙ্গে রাগ করে ডেমরার কোণাপাড়া বাঁশেরপুল এলাকায় বাবার-বাড়ি চলে আসেন আসমা। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) দুপুরে শ্বশুরবাড়ি এসে আসমাকে মারধর করে পালিয়ে যান শামীম। পরে আসমাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক পৌঁনে তিনটার দিকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ বক্সের (পরিদর্শক) বাচ্চু মিয়া বাংলানিউজকে বলেন, নিহত নারীর নাক, মুখ, কপাল ও চোখে আঘাতের চিহ্ন দেখতে পেয়েছি। এছাড়া তার গলায় ফাঁসের চিহ্নও রয়েছে।
ময়নাতদন্তের পর তার মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১২, ২০১৯
এজেডএস/কেএসডি/এএটি