ঝড়ে সুন্দরবনের অভ্যন্তরের আবাসিক ও অনাবাসিক স্থাপনা, ওয়াচ টাওয়ার, গোলঘর, হরিণের খাঁচা ও বনবিভাগের বিভিন্ন প্রাচীর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগ। তবে সুন্দরবনে কি পরিমান গাছের ক্ষতি হয়েছে তা এখনও পর্যন্ত নির্ণয় করতে পারেনি বনবিভাগ।
সোমবার (১১ নভেম্বর) সারাদিন সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন ও সুন্দরবনের অভ্যন্তরে দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় বুলবুলে ছ’টি আবাসিক ভবন, ১৭টি অনাবাসিক ভবন, ১০টি জেটি, ওয়াচ টাওয়ার ও গোলঘরসহ আরও ১৯টি স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়া সুন্দরবনের অভ্যন্তরে অবস্থিত বিনোদনকেন্দ্রের বেশকিছু স্থাপনাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত এসব স্থাপনা দ্রুত সংস্কার করা হবে বলে জানায় বনবিভাগ।
সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মো. মাহমুদুল হাসান বলেন, ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের কারণে সুন্দরবনের বেশকিছু স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিশেষ করে যেসব বিনোদনকেন্দ্র আছে সেসবের বেশ কিছু স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে বুলবুলের কারণে সুন্দরবনে কোনো প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি। যেসব স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, দ্রুততম সময়ের মধ্যে সেগুলোর সংস্কার কাজ শুরু করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৯ ঘণ্টা, নভেম্বর ১২, ২০১৯
এবি