সোমবার (১৮ নভেম্বর) বিকেলে ও সন্ধ্যায় ডুবে যাওয়া বাল্কহেড এমভি নাড়িয়ার ভেতর থেকে তাদের উদ্ধার করা হয়।
তারা হলেন- বরগুনা জেলার মৃত কেরামত আলীর ছেলে মো. আসলাম (২৬) ও একই জেলার তালতলি থানার পশ্চিম জারাখালী গ্রামের মৃত মোজাহের বেপারীর ছেলে আব্দুল মান্নান (৬০)।
এর আগে রোববার (১৭ নভেম্বর) ভোরে ঢাকাগামী যাত্রীবাহী কীর্তনখোলা-২ লঞ্চের ধাক্কায় এমভি নাড়িয়া বাল্কহেড তিন শ্রমিক নিয়ে ডুবে যায়।
গজারিয়া কোস্টগার্ডের পেটি অফিসার আব্দুস সামাদ বাংলানিউজকে জানান, ডুবে যাওয়া বাল্কহেডটি শনাক্ত হওয়ার পর সেখানে ডুবুরি দিয়ে তল্লাশি করলে বিকেলে আসলামের মরদেহ উদ্ধার হয়। পরে মরদেহটি তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এছাড়া অব্যাহত তল্লাশিতে সন্ধ্যায় বাল্কহেডের ভেতর থেকেই মান্নানের মরদেহ উদ্ধার করে পন্টুনে রাখা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) সকাল থেকে নিখোঁজ ইমদাদের মরদেহের সন্ধানে তল্লাশি অভিযান চালানো হবে বলেও জানান আব্দুস সামাদ।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৮, ২০১৯
এসআরএস/আরএ