সোমবার (১৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় কেশবপুর প্রেসক্লাব হলরুমে এক সমাবেশ থেকে এ দাবি জানানো হয়।
নাগরিক সমাজের আহবায়ক অ্যাডভোকেট আবু বক্কর সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
নেতারা বক্তব্যে বলেন, ইউএনও মিজানূর রহমান গত ২ বছর তিন মাস দায়িত্ব পালনকালে ক্ষমতার অপব্যবহার করে নানাভাবে বিতর্কিত হয়েছেন। এরমধ্যে উপজেলা নির্বাচনে খোদ আওয়ামী লীগ প্রার্থীর নৌকা ডুবাতে তিনি প্রকাশ্যে কাজ করে এক সপ্তাহের জন্য প্রত্যাহারও হয়েছিলেন। এসব ঘটনায় ভুক্তভোগীরা মন্ত্রী পরিষদ সচিবসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেছেন, যারা তদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। এরইমধ্যে খুলনা বিভাগীয় কমিশনার ড. মু. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার সাক্ষরিত এক আদেশে মিজানূর রহমানকে মাগুরার মহম্মদপুরে বদলি করা হয়।
তারা আরও বলেন, আগামী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ইউএনওকে চার্জ হস্তান্তর এবং অভিযোগের সুষ্ঠু তদন্ত পূর্বক বিভাগীয় শাস্তির দাবি জানান। অন্যথায়, কেশবপুরের সব শ্রেণির মানুষকে সঙ্গে নিয়ে পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন- কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফা, সিপিবি সভাপতি মফিজুর রহমান নান্নু, উপজেলা সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মশিয়ার রহমান, উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুকুমার, যুগ্ম-সম্পাদক গৌতম রায়, কেশবপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আশরাফ-উজ-জামান খান, সাবেক সভাপতি আজিজুর রহমান, উপজেলা মহিলা লীগের সভাপতি রাবেয়া ইকবাল, কেশবপুর বণিক সোসাইটির কোষাধ্যক্ষ কনক সেন, চারুপীঠ আর্ট স্কুলের পরিচালক সাংবাদিক উৎপল দে, পৌর সেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি আব্দুল বাশার খান, পৌর কৃষকলীগ সভাপতি আব্দুল গফুর প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ০২২১ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৯, ২০১৯
ইউজি/এইচএডি