সোমবার (২৫ নভেম্বর) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
মনিরুল ইসলাম বলেন, আগামী ২৭ নভেম্বর হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার মামলার রায় কেন্দ্র করে নাশকতার তথ্য নেই।
তিনি বলেন, তবে জঙ্গিদের ছোট ছোট সেলগুলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সক্রিয় রয়েছে। সেগুলোর উপর আমাদের নজরদারি রয়েছে। জেমবি সদস্যদের মধ্যে বিস্ফোরক বানাতে পারে এখনো এমন সদস্য সক্রিয় আছে। তাদেরকে ধরার জন্য আমরা কাজ করে যাছি।
আগামী ২৭ নভেম্বর হলি আর্টিজানে হামলায় মামলার রায়কে কেন্দ্র করে নাশকতার আশংকা রয়েছে কি-না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
রায় নিয়ে সিটিটিসির প্রত্যাশা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ মামলাটির তদন্ত অনেক জটিল ছিল। কারণ যে পাঁচজন হামলায় অংশগ্রহণ করেছিল তারা সবাই ঘটনাস্থলে নিহত হয়েছে। আমরা চেষ্টা করেছি গ্রেফতার আসামিদের কাছ থেকে তথ্য এবং ঘটনাস্থলে আলামত সংগ্রহ করে বিভিন্ন বিচার বিশ্লেষণ করে একটি নির্ভুল অভিযোগপত্র দিতে। আমরা আশাবাদী প্রত্যাশা অনুযায়ী রায় পাবো।
২০১৬ সালের ১ জুলাই রাত পৌনে ৯টার দিকে গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলা চালায় বন্দুকধারী জঙ্গিরা। ওই রাতেই তারা দেশি-বিদেশি মোট ২০ জনকে হত্যা করে। নিহতদের মধ্যে জাপান, আর্জেন্টিনা, ইতালি ও ভারতের নাগরিক ছিলো।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২২ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৫, ২০১৯
পিএম/জেডএস