বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে ভৈরব শহরের চণ্ডিবের এলাকার নিজ বাসায় এ ঘটনা ঘটে। মাহবুব আলম বাংলাদেশ রেলওয়ের কমলাপুর রেলস্টেশনে চাকরি করতেন।
পুলিশ জানায়, বুধবার রাতে বাসায় ফিরে খাওয়া-দাওয়া শেষে স্বামী-স্ত্রী ও তিন সন্তানসহ ঘুমিয়ে পড়েন মাহবুব। রাতে কোনো এক সময় মাহবুবকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) ভোরে রোকসানার কান্না শুনে সন্তানরা ঘুম থেকে উঠে চিৎকার করলে প্রতিবেশিরা ঘটনাস্থলে আসে। তখন গুরুতর অবস্থায় রোকসানাকে ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। খবর পেয়ে সকালে ভৈরব থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মাহবুবের মরদেহ উদ্ধার করে।
ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিন বাংলানিউজকে জানান, মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে পরবর্তী প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৮, ২০১৯
এনটি