বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) সকালে উপজেলার শ্যামপুর বাবুপুর গ্রামে নিজ বাড়ি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে।
আরিফা ওই উপজেলার শ্যামপুর বাবুপুর গ্রামের আজিজুল হকের মেয়ে ও ভবানীপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের পরীক্ষার্থী ছিল।
বাবা আজিজুল হক বাংলানিউজকে জানান, বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে প্রতিদিনের মতো পড়াশোনা ও খাওয়া শেষে ছোট মেয়ে মারুফার সঙ্গে নিজ ঘরে ঘুমাতে বড় মেয়ে আরিফা। বৃহস্পতিবার ভোরে ঘুম ভাঙলে ঘরের সিলিং ফ্যানে সঙ্গে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় আরিফাকে ঝুলন্ত দেখে চিৎকার দেয় মারুফা। পরে আরিফার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, তদন্ত) আতিকুল ইসলাম বাংলানিউজকে জানান, এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু (ইউডি) মামলা করা হয়েছে। মৃত্যু কারণ ক্ষতিয়ে দেখে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৮, ২০১৯
এসআরএস