শনিবার (৩০ নভেম্বর) সকাল থেকে ওই রুটে ৮৬টি লঞ্চ ও ১৪টি ফেরি স্বাভাবিকভাবে চলাচল করতে দেখা গেছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) নৌ ট্রাফিক পরিদর্শক (শিমুলিয়া ঘাট) মো. সোলেমান বাংলানিউজকে বলেন, ধর্মঘটের কোনো প্রভাব পড়েনি শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী নৌরুটে।
সময়ের মধ্যেই পদ্মা পার হচ্ছেন। নৌযান চলাচলে এ রুটে কোনো বাধা নেই। সকালে লঞ্চঘাট এলাকায় যাত্রীদের চাপ থাকলেও দুপুরে খুব একটা চাপ নেই।
বিআইডব্লিউটিসি’র সহকারী ম্যানেজার (শিমুলিয়া ফেরি ঘাট) সাফায়েত আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী নৌরুটে বর্তমানে দু’টি রো রোসহ ১৪টি ফেরি চলাচল করছে। ঘাট এলাকায় কোনো গাড়ির চাপ নেই। শিমুলিয়া ঘাটে ৫০টি পণ্যবাহী ট্রাক পারের অপেক্ষায় রয়েছে। ফেরিগুলো যাত্রী ও যানবাহন নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই চলাচল করছে।
এদিকে মুন্সিগঞ্জ-নারায়ণগঞ্জ নৌপথে অল্প কয়েকটি লঞ্চ যাত্রী নিয়ে চলাচল করছে।
বাংলাদেশ জাহাজ শ্রমিক ফেডারেশনের ১৪ দফা ও নৌযান শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের ১১ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) দিনগত রাত থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য সারাদেশে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন নৌযান শ্রমিকরা।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২০ ঘণ্টা, নভেম্বর ৩০, ২০১৯
এসআরএস