সোমবার (২ ডিসেম্বর) দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রধান কার্যালয়ে কমিশন কর্তৃক গঠিত প্রাতিষ্ঠানিক টিমের প্রতিবেদেনের মানোন্নয়নে টিমের দলনেতা, বিশেষ তদন্ত অনুবিভাগের মহাপরিচালক ও পরিচালকদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
মোজাম্মেল হক খান বলেন, দুর্নীতির ব্যাপকতা রয়েছে।
দুদক কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলে, জনশ্রুতি রয়েছে এমন ২৫টি প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতির উৎস চিহ্নিত করে তা কীভাবে দূর করা যায় এমন সুপারিশ সংবলিত প্রতিবেদন প্রণয়নের জন্যই কমিশন ২৫টি প্রাতিষ্ঠানিক টিম গঠন করেছিল। ইতোমধ্যেই ১৫টি প্রতিবেদন সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পাঠানো হয়েছে। কমিশন প্রত্যাশা করে প্রাতিষ্ঠানিক টিমের এসব প্রতিবেদন হতে হবে তথ্য-উপাত্ত, রেফারেন্স এবং কেসস্ট্যাডির সমন্বয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন। এসব প্রতিবেদন যাতে সবার নিকট গ্রহণযোগ্য হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখে বাকি প্রতিবেদনগুলো প্রণয়ন করতে হবে। এবং তা দ্রুততম সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের নিয়ম-কানুন, বার্ষিক প্রতিবেদন, অডিট রিপোর্ট, অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের সঙ্গে মতবিনিময়, স্টকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা, গণমাধ্যমের তথ্য, কমিশনের নিজস্ব গোয়েন্দ তথ্য বিশ্লেষণ করে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রণয়ন করতে হবে।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন দুদক মহাপরিচালক (বিশেষ তদন্ত) সাঈদ মাহবুব খান, পরিচালক নাসিম আনোয়ার, সৈয়দ ইকবাল হোসেন, মঞ্জুর মোরশেদ প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০২, ২০১৯
ডিএন/আরআইএস/