মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ভোর ৪টার দিকে উপজেলার চিনাডুলী ইউনিয়নের যমুনার কুতুবুল্লাহ চরে এ ‘বন্দুকযুদ্ধ’ হয়।
ইসলামপুর থানার এএসপি সার্কেল সুমন মিয়া বাংলানিউজকে জানান, সোমবার সন্ধ্যার দিকে যমুনা নদীর প্রজাপতির চরে নৌকায় করে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছে একদল ডাকাত।
জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রাতেই আলীকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারের জন্য এএসপি সার্কেল সুমন মিয়া ও ইসলামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ ১১ সদস্যের একটি দল উপজেলার চিনাডুলী ইউনিয়নের দুর্গম যমুনার কতুবুল্লাচরে যান।
ডাকাত আলীর দেওয়া তথ্যমতে কতুবুল্লাচরের বালুর ভেতর লুকিয়ে থাকা ৫০০ পিস ইয়াবা, একটি রিভলবার, ছুরি ও ১০টি মুখোশ উদ্ধার করে রাত ৪টার দিকে নৌকায় করে ফিরছিলেন তারা। পথে আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা ডাকাত দলের অন্যরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে।
এ সময় আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি ছুড়লে পুলিশ ও ডাকাত দলের মধ্যে ‘বন্দুকযুদ্ধ’ হয়। এসময় গুলিবিদ্ধ হয় আলী ডাকাত। পরে পুলিশ গুরুতর আহত আলী ডাকাতকে ইসলামপুর হাসপাতালে নিলে সেখানে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৫৮ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৩, ২০১৯
আরএ