নোয়াখালীর সোনাইমুড়ির মো. আব্দুল মতিন, ঢাকার বাড্ডার মো. শফি উল্লাহ, সিলেট গোলাপগঞ্জের মো. আব্দুল মালেক, যশোর কেশবপুরের মো. মোবারক হোসেন, সিলেট সদরের নাথুরাম বণিক, ঠাকুরগাঁও বালিয়াডাঙ্গী মো. হাবিবুর রহমান, ফরিদপুর সদরের মো. আব্দুল লতিফ, সিলেট ফেঞ্চুগঞ্জের মো. আজমল হোসেন, বরিশাল সদরের শেখ মো. ইউনুছ, গাইবান্ধা সদরের মো. সিরাজুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও বালিয়াডাঙ্গীর মিরানাথ গোস্বামী, সিলেট বিয়ানীবাজারের আক্তার আলী কুতুবউদ্দিন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গেজেটভুক্ত হলেন।
দিনাজপুর সদরের কাজী আবদুল মান্নান, মৌলভীবাজার কুলাউড়ার প্রেমানন্দ রায়, সিলেট দক্ষিণ সুরমার মো. সিরাজুল ইসলাম, রংপুর মিঠাপুকুরের মো. মকবুল হোসেন, সুনামগঞ্জ দিরাইয়ের নিবারণ দাস, টাঙ্গাইল সদরের মেজর মো. সোহরাব আলী (অব.), চাঁদপুর ফরিদগঞ্জের আবুল খায়ের পাটওয়ারী, নোয়াখালী সুধারামের আবুল হাসেম' যশোর শার্শার মো. আব্দুল আলী, ঢাকার খিলক্ষেতের মো. আব্দুল হাই, সিলেট সদরের সাইদুর রহমান যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেয়েছেন।
নওগাঁ ধামইরহাটের মো. মোকছেদ আলম, কক্সবাজার উখিয়ার পরিমল বড়ুয়া, মেহেরপুর সদরের মো. খিদির আলী, জামালপুর বকশীগঞ্জের হাবিবুর রহমান, লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জের মো. নুরুল ইসলাম, যশোর সদরের মো. শামসুর রহমান, লালমনিরহাট আদিতমারীর ফিরোজুর রহমান, মাগুরা শ্রীপুরের মো. গোলাম মোস্তফা, ফেনী ফুলগাজীর মোহা. মনির আহমেদ ভূঁইয়াকে স্বীকৃতি দিয়েছে সরকার।
ঢাকা সাভারের তাজুল ইসলাম ভূঁইয়া ও মোহাম্মদপুরের মো. একেএম গোলাম মোস্তফা, সিরাজগঞ্জ শাহজাদপুরের মো. ইদ্রিস আলী, কুষ্টিয়া দৌলতপুরের মুসলিম উদ্দিন, ফেনী সদরের মো. জসিম উদ্দিন, কুষ্টিয়া দৌলতপুরের মো. আতাহার হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া আখাউড়ার মৃত মোখলেছুর রহমান, কুমিল্লা মুরাদনগরের খলিলুর রহমান, সিরাজগঞ্জ শাহজাদপুরের মোহা. রহম আলীকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
দিনাজপুর বিরলের মো. মাইন উদ্দিন, কুমিল্লা চৌদ্দগ্রামের আব্দুল কাদের মোল্লা, ঝালকাঠি সদরের আব্দুল হাকিম, বগুড়ার দুপচাঁচিয়ার মো. আফজাল হোসেন তালুকদার, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরের মৃত মোসলেম মিয়া, বরিশাল বাকেরগঞ্জের মো. হাসমত আলী মোল্লা, খাগড়াছড়ি রামগড়ের সুবেদার আবুল বশর, যশোর চৌগাছার মাজেদা বেগম, দিনাজপুর সদরের মো. মিজানুর রহমান ও চট্টগ্রাম বাইজিদ বোস্তামীর এসই ডেভিটও (ইউসুফ) স্বীকৃতি পেয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৫, ২০১৯
এমআইএইচ/এএ