সোমবার (০৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে শুরু হওয়া দাখিল পরীক্ষায় তারা অংশগ্রহণ করতে না পারায় হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে ওই শিক্ষার্থী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা।
পরীক্ষা দিতে না পারা শিক্ষার্থীরা হলো- ওলিউল্লাহ, নিয়াজ মাখদুম, হাফিজুল ইসলাম, বুলবুল হাওলাদার, সুমাইয়া খাতুন।
শিক্ষার্থীরা জানায়, অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করার সময় সুপার হুজুর ভুল করে মোরেলগঞ্জের ছাপড়াখালি দাখিল মাদ্রাসায় আমাদের রেজিস্ট্রেশন করিয়েছেন। এমনকি আমাদের ফরম ফিলআপের জন্য টাকা নিলেও তিনি ফরম ফিলআপ করায়নি। শিক্ষকদের ভুলে আমরা যে বিপদে পড়লাম তার সুষ্ঠু সমাধান চাই।
মাদ্রাসা সুপার শেখ জালাল উদ্দিন বলেন, মাদ্রাসার ২২ শিক্ষার্থীর মধ্যে কারও প্রবেশপত্র না আসায় আমরা চিন্তিত হয়ে পড়ি। বোর্ডে যোগযোগ করে পরীক্ষার আগেরদিন রোববার রাতে ১৭ জনের প্রবেশপত্র হাতে পাই। তারা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে। অন্য পাঁচ শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন মোরেলগঞ্জ উপজেলার ছাপড়াখালি দাখিল মাদ্রাসায় হওয়ায় তাদের প্রবেশপত্র পাওয়া যায়নি। ফলে তারা পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি। এটি আমাদের ভুল নয়, বোর্ড কর্তৃপক্ষের ভুলের কারণে অন্য মাদ্রাসায় রেজিস্ট্রেশন হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৩, ২০২০
আরএ