ঢাকা: দেশের নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নতুন প্রজন্মের অনুসন্ধিৎসু মন কাজে লাগানোর আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেন।
তিনি বলেন, আমাদের সামনের চ্যালেঞ্জ আরো অনেক বড়।
ভার্চ্যুয়াল বিডিবিও-সমকাল বাংলাদেশ জীববিজ্ঞান উৎসব-২০২১ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী একথা বলেন।
রোববার (৩১ জানুয়ারি) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
ড. মোমেন বলেন, শিক্ষার্থীদের মধ্যে কেউ কেউ উন্নত ফলনের ধানের জাত এনে দেবে যা বন্যার পরেও একইভাবে ফলন দিয়ে যাবে। কিংবা দেশেই করোনার মতো নতুন সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় কার্যকরী ভ্যাকসিন তৈরি করবে। একাত্তরে মহান স্বাধীনতা অর্জনের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আমাদের যে দেশ গড়ার প্রত্যয় দিয়েছেন, সেই চেতনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা এগিয়ে চলেছি।
‘আজ আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ, মাছ উৎপাদনে বিশ্বে চতুর্থ। আমাদের জমি তেমন বাড়েনি, কিন্তু আমাদের কৃষিবিদ, জীববিজ্ঞানীরা গবেষণা করে উৎপাদন বাড়িয়েছেন, সহনশীল জাত উদ্ভাবন করেছেন। ’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী উল্লেখ করেন, জগদীশ চন্দ্র বসু উদ্ভিদের প্রাণ থাকার বিষয়টি জানিয়েছিলেন গোটা বিশ্বকে। আমাদেরই বাঙালি বিজ্ঞানী গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য সেই উনিশ শতকের ৪০ এর দশকে পিঁপড়া, মৌমাছি, মাকড়সার উপর গবেষণা করে বিশ্বকে এমন সব পর্যবেক্ষণ উপহার দিয়েছেন, যা দেখতে এসে বেলজিয়ামের বিজ্ঞানীও অবাক হয়েছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩১, ২০২১
টিআর/এএ