ঢাকা, বুধবার, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

জাতীয়

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের সাবেক এমডিসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৪৪৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২১
স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের সাবেক এমডিসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে মামলা লোগো

ঢাকা: চার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের সাবেক এমডি মামুন উর রশীদসহ আটজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বৃহস্পতিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা-১ এ মামলাটি দায়ের করা হয়েছে বলে সংস্থাটি পরিচালক প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন বাদী হয়ে দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়, ঢাকা-১ এ মামলাটি দায়ের করেছেন।

মামলার আসামিরা হলেন— (১) মিসেস জেসমিন রশিদ, নির্বাহী পরিচালক, সচেতন সাহায্য সংস্থা, (২) মিসেস হাসনা হেনা, সভাপতি, সচেতন সাহায্য সংস্থা, (৩) মিসেস নাছরিন আক্তার, সাধারণ সম্পাদক, সচেতন সাহায্য সংস্থা, (৪) শোয়াইব মাহমুদ তুহিন(৪৯), সাবেক ম্যানেজার, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লি., প্রগতি সরণী শাখা, ঢাকা; বর্তমানে ভিপি অ্যান্ড ম্যানেজার, প্রিমিয়ার ব্যাংক লি., নিকুঞ্জ শাখা, খিলক্ষেত, ঢাকা, (৫) শেখ মোহাম্মদ মুনসুরুল করিম, সাবেক সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লি., প্রগতি সরণী শাখা; বর্তমানে সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লি., গুলশান-১ শাখা, ঢাকা, (৬) মামুন-উর-রশিদ, সাবেক ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লি., প্রধান কার্যালয়; বর্তমানে ম্যানেজিং ডিরেক্টর, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ, চট্টগ্রাম; (৭) মো. তারিকুল আজম, এডিশনাল এমডি, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লি., প্রধান কার্যালয়, ঢাকা, (৮) মো. আমিনুল ইসলাম, সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড হেড অব এআরসিডি, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লি., প্রধান কার্যালয়, ঢাকা।

মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে ক্ষমতার অপব্যবহারপূর্বক অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গের মাধ্যমে প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির আশ্রয়ে কথিত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণকারী (এনজিও) প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে এসওডি ঋণের নামে চার কোটি টাকা প্রদান ও পরে অত্র এনজিও কর্তৃক কোনো ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ না করে ঋণের অর্থ স্থানান্তরপূর্বক মানিলন্ডারিং এর মাধ্যমে আত্মসাৎ করে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০/১০৯/৪৭৭ ধারা; ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা তৎসহ মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪ ধারার শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। ঘটনার সময়: ২০১৭ সালের ২১ নভেম্বর থেকে ২০১৮ সালের ৬ জুন পর্যন্ত।

বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৪, ২০২১
এসএমএকে/এফএম

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।