কিশোরগঞ্জ: কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলায় স্বাস্থ্যসচিবের বাড়িতে হামলাসহ কমিউনিটি ক্লিনিক ভাঙচুর ও লোকজনকে মারধর এবং এসিল্যান্ড লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনায় থানায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এছাড়াও এসব ঘটনায় ৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
কটিয়াদী মডেল থানায় শনিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে মামলা দুটি দায়ের করা হয়।
এর মধ্যে, চারজনের নামসহ অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজনের নামে একটি মামলা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি)-এসিল্যান্ড মোহাম্মদ আশরাফুল আলম।
আর কমিউনিটি ক্লিনিক ভাঙচুর ও লোকজনকে মারধরের ঘটনায় অজ্ঞাতপরিচয় ১৫-২০ জনের নামে মামলা করেন স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী আতিকুর রহমান।
রোববার (৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) মাশরুকুর রহমান খালেদ বাংলানিউজকে বলেন, এসব ঘটনায় ৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
এদিকে, এসব ঘটনার জের ধরে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমএ জলিলকে প্রত্যাহার করে পুলিশের ঢাকা রেঞ্জে সংযুক্ত করা হয়েছে।
শনিবার (০৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মাণকে কেন্দ্র করে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলায় স্বাস্থ্যসচিব আবদুল মান্নানের গ্রামের বাড়িতে হামলার ঘটনা ঘটে। এসময় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি)-এসিল্যান্ড মোহাম্মদ আশরাফুল আলম লাঞ্ছিত হন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০২১
এনটি