এছাড়া প্রবাসীদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল একটি কমিউনিটি সেন্টার প্রতিষ্ঠার। সভায় কমিউনিটি সেন্টার গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
ট্রাস্টি বোর্ড ও কার্যকরী পরিষদের সদস্যরা সোসাইটিকে আরও গতিশীল করতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ ও মতামত তুলে ধরেন সভায়।
আগামী ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস যথাযথ মর্যাদায় সোসাইটির অফিসে পালনের বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়েছে।
স্থানীয় সময় শনিবার বিকেলে বাংলাদেশ সোসাইটির নিজস্ব কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত যৌথসভায় সভাপতিত্ব করেন ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান, দুইবারের সাবেক সভাপতি ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এম. আজিজ। পরিচালনা করেন সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক মো. রুহুল আমিন সিদ্দিকী। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সোসাইটির সভাপতি কামাল আহমেদ, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুর রহিম হাওলাদার, সহ-সাধারণ সম্পাদক এম কে জামান, কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম ভূঁইয়া, সাহিত্য সম্পাদক নাসির উদ্দিন, স্কুল ও শিক্ষা সম্পাদক আহসান হাবিব, কার্যকরী সদস্য ফারহানা চৌধুরী, মঈনুল উদ্দিন মাহবুব, আজাদ বাকির, সাদী মিন্টু এবং আবুল কাশেম চৌধুরী।
ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কাজী আজহারুল হক মিলন, প্রফেসর দেলোয়ার হোসেন, আলী ইমাম শিকদার, মফিজুর রহমান, ওয়াসি চৌধুরী, এমদাদুল হক কামাল, মোস্তফা কামাল পাশা বাবুল ও শরাফ সরকার।
সোসাইটির সভাপতি কামাল আহমেদ বলেন, আমরা ট্রাস্টি বোর্ডের পরামর্শে কাজ করে যাবো। সবার সহযোগিতা পেলে বর্তমান কমিটির মেয়াদেই বাংলাদেশ সেন্টার প্রতিষ্ঠাসহ প্রবাসীদের কল্যাণে আরও অনেক কাজ করতে পারবো বলে আশা রাখি।
বাংলাদেশ সময়: ১০০২ ঘণ্টা, আগস্ট ০৭, ২০১৭
আইএ