ঢাকা, বুধবার, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০২ জিলকদ ১৪৪৬

মুক্তমত

অন্তর্ভুক্তিমূলক নেতৃত্ব ও রাজনীতি

সাঈদ খান | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২১:৫৮, এপ্রিল ২৯, ২০২৫
অন্তর্ভুক্তিমূলক নেতৃত্ব ও রাজনীতি

অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক রাজনীতি এমন একটি ব্যবস্থা, যেখানে সমাজের সকল শ্রেণি, পেশা, ধর্ম, ভাষা, জাতিগোষ্ঠী, লিঙ্গ, বয়স ও ভৌগোলিক অবস্থানের মানুষ সমান অধিকার ও সুযোগ নিয়ে রাষ্ট্রীয় ও রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারে। রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও নীতিনির্ধারণে সকলের মতামত ও স্বার্থকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করা হয়।

অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতন্ত্রের মূল বৈশিষ্ট্য হলো সমান ভোটাধিকার, প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা, ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং বৈষম্য দূর করা। সংলাপ ও সমঝোতার মাধ্যমে দ্বন্দ্বের সমাধান, আর ক্ষমতার ব্যবহারে জবাবদিহি ও স্বচ্ছতা বজায় রাখা হয়।

তারেক রহমান বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতা, যিনি দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রগতি, জনগণের অধিকার ও কল্যাণে অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতি চর্চা করে আসছেন। তার নেতৃত্বে বিএনপি দলটি জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা এবং সবার সমান অধিকার নিশ্চিত করার জন্য নানা উদ্যোগ নিয়েছে। তারেক রহমানের রাজনীতি নিরন্তর জনগণের প্রয়োজনের প্রতি মনোযোগী এবং সর্বদা অন্তর্ভুক্তিমূলক চিন্তাভাবনা ও দর্শনের ভিত্তিতে গড়ে উঠেছে।

তার কথাবার্তায় জনগণের জন্য এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য উন্মুক্ত থাকে। তিনি রাজনৈতিক বক্তৃতায় সকল শ্রেণির মানুষের অধিকার ও মর্যাদা নিশ্চিত করার বিষয়ে স্পষ্ট কথা বলেন। সামাজিক বৈষম্য ও অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ এবং গণতন্ত্রের প্রতি আনুগত্য প্রতিফলিত হয় তার বক্তব্যে।  

তারেক রহমানের আলাপ-আলোচনায় প্রতিটি শ্রেণি, গোষ্ঠী ও দলের মতামত গ্রহণ এবং সম্মান জানানো হয়। বিএনপির নেতারূপে তিনি সবসময় গণতান্ত্রিক আলোচনা ও উন্মুক্ত বিতর্কের সুযোগ দিয়েছেন। এটি তার অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতির অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য। তার নেতৃত্বে বিএনপি সাধারণ জনগণের অংশগ্রহণ এবং রাজনৈতিক মতামত চর্চাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে। সামাজিক এবং রাজনৈতিক বৈচিত্র্যকে স্বীকৃতি দিয়ে তিনি দেশের সকল শ্রেণি ও গোষ্ঠীকে ঐক্যবদ্ধ করে সবার বাংলাদেশ গড়ার চেষ্টা করেছেন।

তারেক রহমানের চিন্তাধারা সবার জন্য সমান সুযোগ, অধিকার এবং বিচার নিশ্চিত করার দিকে নিবদ্ধ। তার রাজনৈতিক চিন্তা সবসময় গণতান্ত্রিক পরিবেশ এবং আন্তর্জাতিক মানের মানবাধিকার রক্ষায় অবিচল। তিনি সবসময় মানবাধিকারের গুরুত্ব এবং জনগণের কল্যাণের কথা বলতেন, যেমন তার এক উক্তি, ‘এটা আমাদের দায়বদ্ধতা, দেশের জনগণের স্বার্থে কাজ করা, যেন সকল মানুষের সমান সুযোগ এবং অধিকার নিশ্চিত হয়। ’

তারেক রহমানের কাজ সবসময় জনগণের কল্যাণ ও অধিকার নিশ্চিত করার দিকে মনোনিবেশ করে। তিনি সমাজের প্রান্তিক জনগণের জন্য কার্যকরী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। বিশেষ করে, নারী শিক্ষা, শিশু অধিকার এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য কাজ করে তিনি সমাজে নিঃসঙ্গ জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা নিশ্চিত করতে চান। তার এসব কাজ বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন ও পরিবর্তন আনতে সক্ষম হবে।

তারেক রহমানের শোনার দক্ষতা তার রাজনীতির আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। তিনি সর্বদা জনগণের কথা শোনা-বোঝার জন্য প্রস্তুত থাকেন এবং দেশের সমস্যাগুলো সমাধানে জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চার। তিনি বিশ্বাস করেন যে, সর্বদা জনগণের প্রত্যাশা এবং চাহিদার প্রতি লক্ষ্য রেখে তা বাস্তবায়ন করাই সরকারের মূল কাজ। তারেক রহমান তার সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় জনগণের মতামতকে প্রধান গুরুত্ব হিসেবে বিবেচনা করেন।

তারেক রহমানের রাজনৈতিক পরিকল্পনা সবসময় সামাজিক ন্যায়বিচার, সমতা এবং জনগণের ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করার দিকে কেন্দ্রিভূত থাকে। তিনি কখনোই এক শ্রেণির জনগণের পক্ষে কাজ করেননি। তার রাজনৈতিক দর্শন অনুযায়ী, সব মানুষের সমান সুযোগ নিশ্চিত করার জন্য নীতিগত এবং সাংগঠনিক পরিকল্পনা গ্রহণ করা উচিত। বিএনপির ৩১ দফা ও ভিশন ২০৩০ পরিকল্পনায়, যেখানে সুষম উন্নয়ন এবং সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার কথা বলা হয়েছে, তা তার অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিকল্পনার বাস্তব উদাহরণ।

তারেক রহমানের বক্তব্যে সবসময় গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, মানবাধিকার এবং সামাজিক ন্যায়বিচার গুরুত্ব পায়। তিনি দেশের জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা জানিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ আমার সবচেয়ে বড় প্রেরণা। তাদের স্বার্থরক্ষা এবং অধিকার প্রতিষ্ঠা আমার প্রধান লক্ষ্য। ’ তার রাজনৈতিক বক্তব্যে তিনি সবসময় জনগণের অংশগ্রহণ এবং তাদের অধিকার রক্ষার কথা বলেন। এটি তার অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির একটি পরিচায়ক।

তারেক রহমানের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের সময় দলীয় ও জনগণের মতামতকে গুরুত্ব দিয়েছেন। তার নেতৃত্বের দক্ষতা এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া নিয়ে তার প্রশংসা করা হয়, বিশেষ করে তার জনগণের প্রতি দায়িত্বশীলতা এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি- সমাজের সকল অংশের জন্য সমান অধিকার এবং সুযোগ নিশ্চিত করার প্রক্রিয়ায় প্রদর্শন করেছেন। এটি তার অন্তর্ভুক্তিমূলক দক্ষতার উদাহরণ।  

অন্তর্ভুক্তিমূলক দৃষ্টিভঙ্গি হলো এমন একটি দৃষ্টিকোণ যা সমাজের প্রতিটি সদস্যের অধিকার, মর্যাদা এবং প্রয়োজনকে সমানভাবে গুরুত্ব দেয়। এটি এমন একটি মানসিকতা যা বৈচিত্র্য এবং ভিন্নতা গ্রহণ করে এবং এই বৈচিত্র্যকে শক্তি হিসেবে কাজে লাগানোর চেষ্টা করে। তারেক রহমান তার রাজনৈতিক জীবনে এই দৃষ্টিভঙ্গি অনুসরণ করেছেন, যেখানে তিনি সব শ্রেণি, জাতি, ধর্ম, লিঙ্গ এবং সামাজিক অবস্থানের মানুষের মর্যাদাকে সম্মান করেছেন এবং তাদের অধিকারের প্রতি সর্বোচ্চ শ্রদ্ধা রেখেছেন।

তারেক রহমান বিশ্বাস করেন যে, একটি শক্তিশালী গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হলে সব শ্রেণী-পেশার মানুষের মতামত এবং অংশগ্রহণকে গুরুত্ব দিতে হবে। তিনি স্বীকার করেন যে, রাজনৈতিক সমঝোতা এবং সহযোগিতা ছাড়া গণতন্ত্র বাস্তবায়ন সম্ভব নয়। তাই তিনি অন্তর্ভুক্তিমূলক দৃষ্টিভঙ্গি ধারণ করে বৈচিত্র্যকে শক্তি হিসেবে গ্রহণ করেছেন, যাতে সমস্ত জনগণ তাদের মতামত প্রকাশ করতে পারে এবং রাজনৈতিক প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণের সুযোগ পায়।

অন্তর্ভুক্তিমূলক সিদ্ধান্ত হলো এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া যেখানে সকল পক্ষের মতামত এবং স্বার্থকে গুরুত্ব দেওয়া হয় এবং সমাজের সর্বস্তরের মানুষের জন্য ন্যায্যতা এবং সমান সুযোগ নিশ্চিত করা হয়। তারেক রহমান তার রাজনৈতিক জীবনে এই ধরনের সিদ্ধান্ত গ্রহণের পদ্ধতি অনুসরণ করেছেন। তারেক রহমানের মতে, কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে সমাজের সকল স্তরের মানুষের মতামত শোনা এবং তাদের প্রয়োজন বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। তিনি সকল শ্রেণী-পেশার মানুষের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রতি গুরুত্ব দিয়েছেন, যাতে একমাত্র বৈচিত্র্য এবং ভিন্নতা থেকেই সমাজের উন্নতি সম্ভব।

তারেক রহমানের মতে, সমাজের প্রত্যেকটি জনগণই একটি দেশের উন্নতির অংশ এবং তাদের মতামত ও স্বার্থকে উপেক্ষা করে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া অর্থহীন। তার নেতৃত্বে, বিএনপি সবসময় জনগণের মতামত গ্রহণ করে, তাদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে এবং সমন্বয় সাধন করে, যা দেশ, জনগণ ও গণতন্ত্রে জন্য মূল ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।

অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক রাজনীতি মানে শুধু নির্বাচনের দিনে ভোট দেওয়া নয়, বরং প্রতিদিনের জীবনে ন্যায়বিচার, সমান সুযোগ ও সক্রিয় নাগরিকত্বের চর্চা। যেখানে জনগণ শুধু শাসিত হয় না, বরং সক্রিয়ভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার অংশীদার হয়ে ওঠে। তাই অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতন্ত্রই একটি মানবিক, টেকসই এবং ন্যায়বদ্ধ রাষ্ট্রের ভিত্তি গড়ে তোলে।

অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতি এমন একটি ব্যবস্থা, যেখানে সব শ্রেণি ও গোষ্ঠীর মানুষ সমানভাবে সুবিধা পায়। কর্মসংস্থান, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা ও সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করে বৈষম্য দূর করা হয়, যাতে সবাই মূলধারার অর্থনীতিতে অংশ নিতে পারে এবং সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব হয়।

অন্তর্ভুক্তিমূলক সংস্কৃতি ভিন্নমত, ধর্ম, ভাষা, লিঙ্গ ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে। সকলের জন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কর্মসংস্থানের সমান সুযোগ নিশ্চিত করা হয় এবং প্রান্তিক গোষ্ঠীর ঐতিহ্য ও ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ নেওয়া হয়।

অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়তে রাজনৈতিক দলগুলোকে একে অপরের মতামত ও আদর্শের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। নির্বাচনে সকলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা, যৌথভাবে ক্ষমতা ভাগ করে নেওয়া, সুষ্ঠু নির্বাচন ও নিরপেক্ষ বিচারব্যবস্থা গড়ে তোলা জরুরি। স্বাধীন গণমাধ্যম, তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার, নেতৃত্বের মানোন্নয়ন এবং শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক ভাষা ও আচরণ অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অপরিহার্য। দুর্নীতি ও সহিংসতার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়ে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ থাকতে হবে।

অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ ও সংস্কৃতি’ যা ‘সবার বাংলাদেশ’ নির্মাণের ভিত্তি- এই ধারণাটি তারেক রহমানের রাজনৈতিক দর্শনের মূল বিষয়, যা গণতন্ত্র, সাম্য ও সামাজিক ন্যায়বিচারের প্রতীক। যার শেকড় রয়েছে তার পিতা শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের প্রবর্তিত বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে, যা এক সর্বজনীন ও বৈষম্যহীন দর্শন- যার ভিত্তিতে তিনি অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ ও রাষ্ট্র কাঠামো গঠনের উদ্যোগ নিয়েছেন, যা বিএনপির রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা এবং ভিশন-২০৩০-এ যুক্ত রয়েছে।

অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক দর্শন বিশ্বব্যাপী বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও গবেষকদের আলোচনায় এলেও এটি কোনো নির্দিষ্ট পলিটিক্যাল টার্ম বা মুভমেন্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। তবে বাংলাদেশে এই দর্শন প্রতিষ্ঠায় তারেক রহমান অনন্য ভূমিকা পালন করছেন। তিনি বলেছেন, ‘সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমে একটি গণতান্ত্রিক, সুষ্ঠু ও অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সবার জন্য বাসযোগ্য ও উপভোগযোগ্য বাংলাদেশ গড়ে তোলা বিএনপির লক্ষ্য’। যা গণতন্ত্রের পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে নতুন, উন্নত এবং সামগ্রিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে যায়। অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতন্ত্রের লক্ষ্যকে সামনে রেখে তারেক রহমানের রাজনীতি, তার দলের রাজনৈতিক আদর্শ এবং কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে।  

অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক দর্শন পৃথিবী ও মানবজাতির রক্ষায় একটি মৌলিক ভূমিকা পালন করতে পারে, কারণ এটি শুধু একটি রাজনৈতিক কাঠামো বা উন্নয়ন মডেল নয়, বরং একটি সামাজিক এবং বৈশ্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে সমাধান প্রদান করে। বর্তমান পৃথিবীতে যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক অস্থিতিশীলতা, বৈষম্য, পরিবেশগত সংকট এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন চলছে, তা মোকাবিলা করতে অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক দর্শন মৌলিক স্তম্ভ হিসেবে ভূমিকা রাখবে। অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক দর্শনের মূল বিষয় হলো; নিরাপদ পৃথিবী ও বিশ্ব মানবতা দর্শন।

লেখক: সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক, সাংগঠনিক সম্পাদক, ডিইউজে

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।