গ্রীষ্মের সকালে শিকারের জন্য বসে থাকা মাছরাঙা পাখি। ছবিটি ঈশ্বরদী পৌর এলাকার পশ্চিমটেংরী এলাকা থেকে তুলেছেন টিপু সুলতান।

গ্রীষ্মের সকালে শিকারের জন্য বসে থাকা মাছরাঙা পাখি। ছবিটি ঈশ্বরদীর পশ্চিমটেংরী এলাকা থেকে তুলেছেন টিপু সুলতান।

হাতিরঝিল এলাকায় দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়। ছবি: ডিএইচ বাদল

হাতিরঝিল এলাকায় দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়। ছবি: ডিএইচ বাদল

হাতিরঝিল এলাকায় দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়। ছবি: ডিএইচ বাদল

ঈদের দ্বিতীয় দিনও চিড়িয়াখানাতে সকাল থেকে দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়। ছবি: জি এম মুজিবুর

ঈদের দ্বিতীয় দিনও চিড়িয়াখানাতে সকাল থেকে দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়। ছবি: জি এম মুজিবুর

ঈদের দ্বিতীয় দিনও চিড়িয়াখানাতে সকাল থেকে দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়। ছবি: জি এম মুজিবুর

হাতিরঝিলে নৌ ভ্রমণে সময় পার করছেন দর্শনার্থীরা। ছবি: ডিএইচ বাদল

চিড়িয়াখানা বাবা-মায়ের সঙ্গে ঘুরতে এসে পশুপাখি দেখা ও সেলফি তুলে সময় পার করছে দর্শনার্থীরা। ছবি: জি এম মুজিবুর

ঈদের দ্বিতীয় দিনেও হাতিরঝিলে দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়। ছবি: ডিএইচ বাদল

ঈদের দ্বিতীয় দিনেও হাতিরঝিলে ঘুরছেন দর্শনার্থীরা। ছবি: ডিএইচ বাদল

বোটে চড়ে হাতিরঝিলের লেকে চক্কর দিচ্ছেন দর্শনার্থীরা। ছবি: ডিএইচ বাদল

ঈদের দ্বিতীয় দিনে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় হাজার হাজার দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়। ছবি: উজ্জ্বল ধর

ঈদের দ্বিতীয় দিনে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় হাজার হাজার দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়। ছবি: উজ্জ্বল ধর

জেব্রার খাঁচার সামনে দর্শনার্থীদের ভিড়। ছবিটি চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা থেকে তুলেছেন উজ্জ্বল ধর।

হরিণের খাঁচার সামনে দর্শনার্থীদের ভিড়। ছবিটি চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা থেকে তুলেছেন উজ্জ্বল ধর।

হরিণের খাঁচার সামনে দর্শনার্থীদের ভিড়। ছবিটি চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা থেকে তুলেছেন উজ্জ্বল ধর।

ঈদের দ্বিতীয় দিনে চট্টগ্রামের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে হাজার হাজার মানুষের উপচেপড়া ভিড়। ছবি: উজ্জ্বল ধর

ঈদের ছুটি শেষে রাজধানীতে ফিরছে সাধারণ মানুষ। ছবি: জিএম মুজিবুর

ঈদের ছুটি শেষে রাজধানীতে ফিরছে সাধারণ মানুষ। ছবি: জিএম মুজিবুর

বরিশাল নদী বন্দরে ঢাকাগামী যাত্রীদের ভিড়। ছবি: মুশফিক সৌরভ

ইলিশ সেলফি স্ট্যান্ডে ফটো তুলছে দর্শনার্থীরা। ছবিটি চাঁদপুর থেকে তুলেছেন মুহাম্মদ মাসুদ আলম।

ইলিশ সেলফি স্ট্যান্ডে ফটো তুলছে দর্শনার্থীরা। ছবিটি চাঁদপুর থেকে তুলেছেন মুহাম্মদ মাসুদ আলম।