২৭ মার্চ, ২০১৮
এগিয়ে চলছে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের নির্মাণ কাজ। রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ছবিটি তুলেছেন মানজারুল ইসলাম।
মধু সংগ্রহ করছে প্রজাপতি। রামপাল কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের পাশ থেকে ছবিটি তুলেছেন মানজারুল ইসলাম।
রামপালে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রবেশ পথ সম্প্রসারণের কাজ চলছে। সেই পথে মহিষের পাল নিয়ে যাচ্ছেন রাখাল ছেলে। বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে ছবিটি তুলেছেন মানজারুল ইসলাম।
প্রতিদিন ভোর ৪টা থেকে কাজ শুরু করে ১০-১৪ ঘন্টা হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করে মজুরি মিলে ৬ থেকে ৯ শত টাকা। বছরের ৬ মাস ইট ভাটায় কাজের পর ফিরে যায় নিজ গ্রাম নোয়াখালীর বিভিন্ন চরে, সেখানে বর্ষার সময়ে মেঘনা নদীতে মাছ ধরা চরে পরিবারবারে দুইবেলা খাবারের যোগান দেন এই ইট তৈরির শ্রমিকেরা। ছবি: উজ্জ্বল ধর
প্রতিদিন ভোর ৪টা থেকে কাজ শুরু করে ১০-১৪ ঘন্টা হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করে মজুরি মিলে ৬ থেকে ৯ শত টাকা। বছরের ৬ মাস ইট ভাটায় কাজের পর ফিরে যায় নিজ গ্রাম নোয়াখালীর বিভিন্ন চরে, সেখানে বর্ষার সময়ে মেঘনা নদীতে মাছ ধরা চরে পরিবারবারে দুইবেলা খাবারের যোগান দেন এই ইট তৈরির শ্রমিকেরা। ছবি: উজ্জ্বল ধর
প্রতিদিন ভোর ৪টা থেকে কাজ শুরু করে ১০-১৪ ঘন্টা হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করে মজুরি মিলে ৬ থেকে ৯ শত টাকা। বছরের ৬ মাস ইট ভাটায় কাজের পর ফিরে যায় নিজ গ্রাম নোয়াখালীর বিভিন্ন চরে, সেখানে বর্ষার সময়ে মেঘনা নদীতে মাছ ধরা চরে পরিবারবারে দুইবেলা খাবারের যোগান দেন এই ইট তৈরির শ্রমিকেরা। ছবি: উজ্জ্বল ধর
প্রতিদিন ভোর ৪টা থেকে কাজ শুরু করে ১০-১৪ ঘন্টা হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করে মজুরি মিলে ৬ থেকে ৯ শত টাকা। বছরের ৬ মাস ইট ভাটায় কাজের পর ফিরে যায় নিজ গ্রাম নোয়াখালীর বিভিন্ন চরে, সেখানে বর্ষার সময়ে মেঘনা নদীতে মাছ ধরা চরে পরিবারবারে দুইবেলা খাবারের যোগান দেন এই ইট তৈরির শ্রমিকেরা। ছবি: উজ্জ্বল ধর
প্রতিদিন ভোর ৪টা থেকে কাজ শুরু করে ১০-১৪ ঘন্টা হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করে মজুরি মিলে ৬ থেকে ৯ শত টাকা। বছরের ৬ মাস ইট ভাটায় কাজের পর ফিরে যায় নিজ গ্রাম নোয়াখালীর বিভিন্ন চরে, সেখানে বর্ষার সময়ে মেঘনা নদীতে মাছ ধরা চরে পরিবারবারে দুইবেলা খাবারের যোগান দেন এই ইট তৈরির শ্রমিকেরা। ছবি: উজ্জ্বল ধর